Sunday, July 26, 2015

আলোচিত উদ্ধৃতি ও রচয়িতা

আলোচিত উদ্ধৃতি ও রচয়িতা
--------------------------------------
১। "প্রণমিয়া পাটুনী কহিল জোর হাতে
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে"
----- অন্নদামঙ্গল কাব্য(ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর)
২. "মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়..."
--------রক্তাক্ত প্রান্তর,মুনির চৌধুরী
৩. ‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’---------- মুকুন্দরাম।
৪. সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।'
----------------শেখ ফজলল করিম।
৫. "আমারে নিবা মাঝি লগে???..." পদ্মা নদীর মাঝি"
-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬. ‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’
------(সদ্ভাব শতক)- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
৭. ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- মদনমোহন তর্কালঙ্কার
৮. ‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’-------- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯. ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে’--- রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
১০. মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সব চেয়ে কম। তারা জানেও না যে, এইজন্যে মেয়েদের ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত সহজ। তারা আপনার আলো আপনি নিবিয়ে বসে আছে। তারপরে কেবলই মরছে ভয়ে,...ভাবনায়,...অযোগ্য লোকের হাতে...খাচ্ছে মার, আর মনে করছে সেইটে নীরবে সহ্য করাতেই স্ত্রীজন্মের সর্বোচ্চ চরিতার্থ।
........যোগাযোগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১১. ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?”
-- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
১১. ‘তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।’--- কাজী নজরুলর ইসলাম
১২.‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর।----- শেখ ফজলল করিম
১৩. ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’---- নির্মলেন্দু গুন।
১৪. ‘আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি’
----- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
১৫. ‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।’---- শামসুর রাহমান।
১৬. ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’---- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৭. ‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা’---- কাজী নজরুলর ইসলাম
১৮. ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’------ জীবনানন্দ দাশ
১৯. ‘বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ’
------ যতীন্দ্রমোহন বাগচী
২০. ‘ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’
---- সুকান্ত ভট্টাচার্য।
২১. ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’----- ভারতচন্দ্র
২২. ‘‘প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।”------শেখ ফজলল করিম
২৩. ‘‘জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।”
--- সুফিয়া কামাল
২৪. “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে”- সুকান্ত ভট্টাচার্য।”------- সুকান্ত ভট্টাচার্য।
২৫. ‘‘আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।” ------ রজনীকান্ত সেন
২৬. ‘‘সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২৭. ‘‘মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক’রে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।”------হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
২৮. ‘‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।”------কামিনী রায়।
২৯. “মুক্ত করো ভয়/ আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে করো জয়।/ সংকোচের বিহ্বলতা নিজের অপমান/সংকোচের কল্পনাতে হয়ো না ম্রিয়মাণ/দুর্বলেরে রক্ষা করো দুর্জনেরে হানো/নিজেরে দীন নিঃসহায় যেন কভু না জানো।”-------রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩০. ‘‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।”----- জীবনানন্দ দাশ।
৩১. ‘‘হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে”----- জীবনানন্দ দাশ।
৩২. ‘‘সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”---- জীবনানন্দ দাশ।
৩৩. ‘‘আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি”------ জীবনানন্দ দাশ।
৩৪.‘শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাণ্ডুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”----- জীবনানন্দ দাশ।
৩৫. ‘‘সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”----- জীবনানন্দ দাশ।
৩৬. ‘‘হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”----- সুকান্ত ভট্টাচার্য।
৩৭. ‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুদ্ধ স্বদেশ ভূমি।’ ------সুকান্ত ভট্টাচার্য।
৩৮. ‘হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,”--- - সুকান্ত ভট্টাচার্য।
৩৯. ‘হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো’ -----সুকান্ত ভট্টাচার্য।
৪০. ‘‘কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি” -------সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪১. ‘‘আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,”------ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪২. ‘‘আজি হ’তে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে’ – ----কাজী নজরুল ইসলাম
৪৩. ‘মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী’----- সমর সেন।
৪৪. ‘‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি” ----আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
৪৫. ‘ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।’------ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪৬.‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”----- হেলাল হাফিজ।
৪৭. ‘জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন’------ শহীদ কাদরী।
৪৮. ‘‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি”------- দাউদ হায়দার।
৪৯.‘মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা।’
------অতুল প্রসাদ সেন।
৫০.‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো’ -----আলাউদ্দিন আল আজাদ।

No comments:

Post a Comment