দৈনন্দিন বিজ্ঞান
• আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন –
আলবার্ট আইনস্টাইন ।
• মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর,
সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
• লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
• ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ,
বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
• স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ,
আলবার্ট আইনস্টাইন ।
• মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর,
সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
• লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
• ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ,
বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
• স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ,
তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
• পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই. (S.I.)
• ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
• এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
• নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
• নিউটনের বিখ্যাত বই –“ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
• বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
• ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
• মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল।
• পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
• অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয়
অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
• চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
• পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. ।
• মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে.
• গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
• ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
• বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
• পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো –
অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ।
• শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।
• পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্টি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
• টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
• শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।
• শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
• স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে.
• স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে.
• স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে.
• শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
• শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
• ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz
• আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০ Hz এর বেশী ।
• প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন – ০.১ সে.
• প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
• কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ
করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ট শব্দ ।
• বাদুর চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি ।
• তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
• পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।
• প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
• ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে – স্ফুটনাংক ।
• বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের উপর ।
• শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
• গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
• পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং সালে ।
• ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই- ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
• পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই. (S.I.)
• ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
• এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
• নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
• নিউটনের বিখ্যাত বই –“ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
• বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
• ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
• মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল।
• পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
• অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয়
অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
• চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
• পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. ।
• মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে.
• গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
• ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
• বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
• পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো –
অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ।
• শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।
• পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্টি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
• টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
• শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।
• শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
• স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে.
• স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে.
• স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে.
• শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
• শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
• ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz
• আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০ Hz এর বেশী ।
• প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন – ০.১ সে.
• প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
• কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ
করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ট শব্দ ।
• বাদুর চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি ।
• তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
• পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।
• প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
• ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে – স্ফুটনাংক ।
• বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের উপর ।
• শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
• গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
• পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং সালে ।
• ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই- ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
No comments:
Post a Comment